শিশু সার্জারি বিশেষজ্ঞ , আধুনিক পদ্ধতিতে শিশুদের বিভিন্ন সার্জারি সেবা প্রদান করি ।
জেনারেল ও ল্যাপারস্কপিক শিশু সার্জারি বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মোঃ আলমগীর হোসেন, একজন অভিজ্ঞ শিশু সার্জন, যিনি শিশুদের জটিল সার্জারি এবং চিকিৎসা সেবা প্রদানে বিশেষ দক্ষতা অর্জন করেছেন। তিনি আধুনিক ল্যাপারস্কপিক পদ্ধতিতে শিশুদের বিভিন্ন জটিল অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন করে থাকেন।
আধুনিক পদ্ধতিতে শিশুদের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা
আধুনিক ও নিরাপদ পদ্ধতিতে কসমেটিক সুন্নতে খতনা সেবা প্রদান করা হয়, যাতে শিশুরা দ্রুত সুস্থ হয়।
জন্মগত ঠোঁট ও তালু কাটা সমস্যার আধুনিক প্লাস্টিক সার্জারি পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা হয়।
এপেন্ডিসাইটিস এবং নাড়িতে প্যাচ সমস্যার ল্যাপারস্কপিক পদ্ধতিতে অপারেশন করা হয়, যা শিশুদের জন্য অত্যন্ত নিরাপদ।
শিশুদের কিডনিতে সৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যা যেমন- পাথর, সংক্রমণ ইত্যাদি সমস্যার আধুনিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
অন্ডকোষে পানি জমা, অন্ডকোষ না থাকা ইত্যাদি সমস্যাগুলির নির্ভুল ডায়াগনোসিস ও চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
শিশুদের হার্নিয়া সমস্যার আধুনিক ল্যাপারস্কপিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা হয়। এতে ব্যথা কম হয় এবং দ্রুত সুস্থ হওয়া যায়।
বছরের অভিজ্ঞতা
সফল অপারেশন
শিক্ষামূলক ভিডিও
সন্তুষ্ট রোগী
শিশুদের বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে জানতে আমাদের ভিডিও দেখুন
আমাদের সেবা সম্পর্কে রোগীদের মূল্যবান মতামত
আমার ছোট মেয়ের কিডনিতে সমস্যা ছিল। ডাঃ আলমগীর স্যারের কাছে চিকিৎসা নিয়ে এখন সম্পূর্ণ সুস্থ। স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার ছোট মেয়ের কিডনিতে সমস্যা ছিল। ডাঃ আলমগীর স্যারের কাছে চিকিৎসা নিয়ে এখন সম্পূর্ণ সুস্থ। স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার ছেলের হার্নিয়া অপারেশন ডাঃ আলমগীর স্যার করেছেন। খুব ভালো ফলাফল পেয়েছি। স্যার খুব ভালো ব্যবহার করেন এবং ধৈর্য সহকারে সব বুঝিয়ে বলেন।
শিশুদের সার্জারি সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্নের উত্তর
আধুনিক ল্যাপারস্কপিক পদ্ধতিতে শিশুদের হার্নিয়া অপারেশন খুবই নিরাপদ। এতে ব্যথা কম হয়, রিকভারি দ্রুত হয় এবং সার্জারির পরে দাগও খুব কম থাকে। অভিজ্ঞ সার্জন দ্বারা করানো হলে এই অপারেশনে ঝুঁকি নেই বললেই চলে।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ২ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারবেন। এরপর সমস্যা না কমলে , অপারেশন করতে হবে। বড়দের ক্ষেত্রে অপারেশন করতে হবে।
প্রিউরিকুলার সাইনাস হল কানের কাছে একটি ছোট গর্ত বা গর্ত যা একটি সিস্ট গঠনের দিকে পরিচালিত করতে পারে। একটি প্রিউরিকুলার সাইনাস এবং সিস্টের প্রাথমিক প্রভাব হল পুনরাবৃত্ত হওয়ার ঝুঁকি সংক্রমণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় অস্বস্তি
না, সব ক্ষেত্রে অপারেশন প্রয়োজন হয় না। কিছু ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণে রেখে দেখা যায়। তবে ২ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এবং পানির পরিমাণ বেশি হলে অপারেশন করানো উচিত। সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য শিশু সার্জনের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
শিশুদের এপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণগুলো হলো: পেটের ডান নিচের অংশে ব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া, জ্বর, ক্ষুধামন্দা, এবং চলাফেরা করলে ব্যথা বাড়া। শিশুরা সঠিকভাবে ব্যথার স্থান নির্দেশ করতে না পারায় নির্ণয় করা কঠিন হতে পারে। এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আধুনিক পদ্ধতিতে সুন্নতে খতনার পর সাধারণত ৩-৫ দিন বিশ্রাম দেওয়া উচিত। প্রথম ২৪ ঘণ্টা বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ৭-১০ দিনের মধ্যে শিশু পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। তবে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া পর্যন্ত ভারী খেলাধুলা থেকে বিরত রাখতে হবে।
শিশুদের কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণগুলো হলো: পর্যাপ্ত পানি না পান করা, পুষ্টির অভাব, বংশগত কারণ, কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, মূত্রনালীর সংক্রমণ ও জন্মগত সমস্যা। নিয়মিত পানি পান, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলা এই সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
অবশ্যই বাচ্চাদের পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে। এক্ষেত্রে বাচ্চাদের নানাবিধ পরীক্ষার মাধ্যমে, পাথর হবার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। অপারেশন লাগবে।
আজই অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন ও বিশেষজ্ঞ পরামর্শ গ্রহণ করুন